ভোলায় অসহায়দের মাঝে প্রশিক্ষিত যুব সংঘ (প্রযুস) এর শীতবস্ত্র বিতরণ।

নিজস্ব প্রতিবেধক
  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
  • ৭১২ দেখেছেন

আমরাও ভালোভাবে বাঁচতে চাই, আমরাও এই কনকনে শীতে শান্তিতে ঘুমাতে চাই এই শ্লোগানে সামানে রেখে ভোলার সুপরিচিত সামাজিক সংগঠন প্রশিক্ষিত যুব সংঘ (প্রযুস) এর পক্ষ থেকে হতদরিদ্র ও দুস্থ শীতার্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের নবীপুর থেকে শুরু করে নাছির মাঝি বেড়িবাঁধা এলাকা,কোরার হাট,সুইচ গেট বেড়িবাঁধ এলাকা,পরীর হাটসহ ধনিয়া ইউনিয়নের উল্লেখযোগ্য স্থানে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন,প্রশিক্ষিত যুব সংঘ (প্রযুস) আহ্বায়ক হেলাল উদ্দিন মাষ্টার,সদস্য সচিব মোঃআরিয়ান আরিফ,প্রতিষ্ঠাতা মোঃ ইসমাইল হোসেন,অর্থ সম্পাদক রাকিবুল আলম ,সক্রিয় সদস্য রাকিবুলহাসান,কামরুল ইসলাম শুভ,সিনিয়ার সদস্য মোঃইউছুব সোহেল, মোঃ নূরনবী,মোঃ ফারুক, মোঃ রাকিব হোসেন,মোঃনয়ন,মোঃফারুক,মোঃখাইরুল মোঃ হোসেন,আনোয়ার হোসেন,মোঃতারেক প্রমূখ। শীত বস্ত্র বিতরণ শেষে সমাজের অন্যান্য সকল সামাজিক সংগঠন এবং বিত্তবানদের কে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য উদাত্ত্ব আহবান জানানো হয়।

শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

টাকা নিয়ে দলে নির্বাচনের অভিযোগ উঠল সাবেক আইপিএল তারকার বিরুদ্ধে। বেশ কিছু ক্রিকেট সংস্থার কর্মকর্তা নজরদারিতে রয়েছেন।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্ৰতিবেদন অনুযায়ী, সিকে নাইডু ট্রফিতে হিমাচল প্ৰদেশের অনূর্ধ্ব-২৩ দলে সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এক ক্রিকেটারের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আইপিএল তারকা ও রাজ্য ক্রিকেট সংস্থার একাধিক কর্তার বিরুদ্ধে।

উত্তর প্রদেশের আনশুল রাজ নামের এক ক্রিকেটার এমন অভিযোগ করেন।  অনূর্ধ্ব-২৩ দলে সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ায় সরাসরি অভিযুক্ত গুরুগ্রামের এক করপোরেট ম্যানেজমেন্ট ফার্মের প্রেসিডেন্ট আশুতোষ বোরা।

দিল্লি, অরুণাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড ক্রিকেট সংস্থা এবং বিহার টি১০ ক্রিকেট আয়োজকদের নোটিশ পাঠানো হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- করপোরেট ম্যানেজমেন্ট ফার্মের প্রেসিডেন্ট আশুতোষ বোরা ও সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর তার বোন চিত্রাকে ৩ সেপ্টেম্বর পুলিশ গ্রেফতার করে।

এমন অভিযোগ নিয়ে আনশুল জানান, সিকিম দলের সুযোগ দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় তাকে। তবে শেষপর্যন্ত উত্তর প্রদেশ ক্রিকেটার বুঝতে পারেন তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন।

আনশুল রাজের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে- দরিদ্র সাধারণ পরিবারের হলেও দেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন আমার বহুদিনের। অভিযুক্তরা আমাকে কার্যত ফকির করে দিয়েছে। ওদের বিরুদ্ধে যেন মামলা দায়ের করা হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, দিল্লির হয়ে বহুদিন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলা জাভেদ খানকে সেই সংস্থার মুখ্য হিসেবে ব্যবহার করা হতো। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের স্কোয়াডেও এক সময় ছিলেন জাভেদ খান।

টাকা দিলেই দলে সুযোগ!

LifePharm